'জাজিরাত আল হামরা' যার অর্থ হচ্ছে -- লাল রঙের দ্বীপ। এই দ্বীপটি একটি ভৌতিক স্থান হিসেবে কুখ্যাত। চৌদ্দশ শতকের দিকে এই গ্রামটি প্রতিষ্ঠিত হয়। একসময় এখানে 300 টি বাড়ি এবং 13 টি মসজিদ ছিল। এখানকার মানুষেরা মৎস্যচাষ এবং মুক্ত সংগ্রহ করে জীবিকা পালন করত। কিন্তু হঠাৎ করে 1968 সালে এটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। তখন থেকে ইউনাইটেড আরব এমিরেটস থেকে রাস-আল-খাইমার এই ছোট স্থানটি আলাদা হয়ে গিয়েছে এবং একে ঘিরে রেখেছে রহস্যময় বিভিন্ন কিংবদন্তি।
এই জেলেদের শহরটি ইউনাইটেড আরব এমিরেটসের উত্তর পূর্ব দিকে অবস্থিত। 1960 সালে তৈল খনি নিয়ে আরবে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের সৃষ্টি হওয়ার আগেও এখানে প্রাচীনকাল থেকে অনেক অবস্থাসম্পন্ন এবং বিভিন্ন রকমের বসতি সমৃদ্ধ ছিল। অনেক বছর ধরেই এই সমুদ্রতীরবর্তী গ্রামটি পার্শিয়ান অভিবাসী, পর্তুগিজ ব্যবসায়ী এবং ব্রিটিশ আধিকারিকদের আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। এমনকি যখন 1831 সালে গ্রামটি নবনির্মিত করা হয় তখন ব্রিটিশ রেকর্ড অনুযায়ী জানতে পারা যায়, এখানে 4100 জন বাসিন্দা ছিল যাদের মধ্যে বেশিরভাগই লাভজনক মুক্ত ব্যবসায়ী ছিলেন।
এরপর 1968 সালে এখানকার বাসিন্দারা দলে দলে স্থানটি ছেড়ে দিতে শুরু করলেন এবং গ্রামটি পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছিলেন। অনেক প্রাক্তন বাসিন্দাদের কাছে এই গ্রামের জমির মালিকানা এখনো আছে; কিন্তু খুব কম লোকই এখানে থাকে। 1960 সালের পর থেকে এই গ্রামটি ভৌতিক গ্রাম হিসেবে কুখ্যাত হতে থাকে। অনেক u.a.e. বাসিন্দারা মনে করেন, এই গ্রামটি জিনদের দ্বারা পরিচালিত হয় এই গ্রাম সম্পর্কে অনেক হিংস্র এবং অসৎ ভৌতিক ছড়িয়ে আছে।
এরপর 1968 সালে এখানকার বাসিন্দারা দলে দলে স্থানটি ছেড়ে দিতে শুরু করলেন এবং গ্রামটি পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছিলেন। অনেক প্রাক্তন বাসিন্দাদের কাছে এই গ্রামের জমির মালিকানা এখনো আছে; কিন্তু খুব কম লোকই এখানে থাকে। 1960 সালের পর থেকে এই গ্রামটি ভৌতিক গ্রাম হিসেবে কুখ্যাত হতে থাকে। অনেক u.a.e. বাসিন্দারা মনে করেন, এই গ্রামটি জিনদের দ্বারা পরিচালিত হয় এই গ্রাম সম্পর্কে অনেক হিংস্র এবং অসৎ ভৌতিক ছড়িয়ে আছে।
স্থানীয় ভৌতিক চলচ্চিত্র নির্মাতা ফয়সাল হাশমি জানিয়েছেন, তিনি একবার ঠিক করেছিলেন তার কিছু বন্ধুদের সাথে গ্রামটিতে একটি রাত কাটানোর। গ্রামটি ধীরে ধীরে তাদের মনে এক ধরনের ভয়ের সঞ্চার করেছিল এবং একটা সময় তারা আশেপাশে এখানকার বসবাসরত অশরীরীদের টাটকা হাতের ছাপ গুলি দেখতে শুরু করে ঠিক যেন অশরীরিরা তাদের এলাকায় না প্রবেশ করার জন্য তাদেরকে সতর্কবার্তা বা সাবধান করে দিচ্ছিল।
হাসমির এই ঘটনাটি আলাদা রকমের ছিল না এর আগেও বহু অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়, ভ্রমণকারী ও নৈশ ভ্রমণকারীরা যারা এখানে আগে এসেছিল তাদের সাথে এরকম বহু রহস্যময় ঘটনা ঘটেছিলো। যদিও কিছু কিছু মানুষ এই গ্রামে কোন জিন নেই বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু বেশিরভাগ স্থানীয়রা কখনো কখনো অর্থাৎ অন্তত একবার জিনকে দেখেছেন অথবা তাদের সাথে কোন ঘটনা ঘটেছে।
No comments:
Post a Comment